জেনে রাখা ভালো 18+

যৌবনে যখন চুল পড়া শুরু হয়, নারী-পুরুষ সবাই অসহায় হয়ে পড়ে। বর্তমানে বৈজ্ঞানিক কসমেটিক চিকিৎসার মাধ্যমে টাক মাথায় চুল গজানো সম্ভব হয়েছে। যেন একরেভ্যুলিউশন।
টাক : টাকের ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো- এলোপেসিয়া। অর্থাৎটাক বলতে মাথা বা শরীরের লোমশ যেকোনো অংশ থেকে আংশিক বা ছড়ানো-ছিটানো চুলপড়ে যাওয়াকেই বুঝায়।
শ্রেণী বিভাগ :
* স্কারিং ও নন-স্কারিং
* হেরেডিটারি ও নন-হেরিডিটারি
* এলোপেসিয়া এরিয়াটা, এলোপেসিয়া টোটালিস এবংএলোপেসিয়া ইউনিভার্সালিস।
প্রধান কারণ : ইডিওপ্যাথিক, অর্থাৎ কারণ অজানা * অটোইমিউন * জীবাণুঘটিত
* জন্মগত িসিস্টেমিক
* টিউমারজনিত
* ফিজিও লাজিক্যাল
* ফিজিক্যাল
*হরমোনজনিত
* জখমজনিত
anti-hair-loss* পুষ্টিহীনতা
* ওষুধের পার্শ্বক্রিয়া
* চর্মরোগ
*সাইকোলজিক্যাল
ল্যান-পরীক্ষা :
প্রধান পরীক্ষা-
* মাইক্রোস্কপি
* হরমোন এনালাইসিস
* রক্তের বিশেষ কিছু পরীক্ষা
আধুনিক বৈজ্ঞানিক চিকিৎসা :
প্রচলিত চিকিৎসা গুলোর সাফল্য টপকে বৈজ্ঞানিক স্টেমসেল থেরাপি ও আধুনিক সিস্টেমিকফেনেস্টেরাইড ও টপিক্যাল মিনক্সিডিলের প্রচলন বর্তমানে টাক চিকিৎসায় এক যুগান্তকারী সাফল্য এনেছে।
সূত্র - বিডি প্রতিদিন 

0 comments :

Copyright © 2013 TheCrazy Boy'S